গ্যাসের প্রস্তুতি ও ধাতুর ধর্ম

গ্যাসের প্রস্তুতি ও ধাতুর ধর্ম

গ্যাসের প্রস্তুতি ও ধাতুর ধর্ম
গ্যাসের প্রস্তুতি ও ধাতুর ধর্ম


 কয়েকটি গ্যাসের প্রস্তুতি ও ধর্ম


১. একটি ধাতু যা অ্যাসিড ও ক্ষার উভয়ের সঙ্গে বিক্রিয়া করে হাইড্রোজেন উৎপন্ন করে? জিঙ্ক ধাতু। 

২. অক্সিজেনের শােষক এমন একটি পদার্থের নাম লেখাে। - পটাশিয়াম পাইরােগ্যালেট। 

৩. অ্যামােনিয়া থেকে উৎপন্ন একটি সারের নাম কী? —অ্যামােনিয়াম সালফেট। 

৪. কৃত্রিম সার প্রস্তুত করতে ব্যবহার করা হয় এমন একটি গ্যাসের নাম কী?  অ্যামােনিয়া গ্যাসের। 

৫. অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রে কোন্ কোন্ রাসায়নিক দ্রব্য রাখা হয় ? সােডিয়াম কার্বনেটের গাঢ় দ্রবণ এবং লঘু সালফিউরিক অ্যাসিড।


বিভিন্ন সংকর ধাতুর নাম এবং তাদের ব্যবহার


পিতল—গৃহস্থালির বাসনপত্র; 

ব্রোঞ্জ—বাসনপত্র, মুদ্রা, স্ট্যাচু। 

বেল মেটাল—বেল, পেটাঘড়ি; 

নাইক্রোম—বৈদ্যুতিক চুল্লির কয়েল। 

জার্মান সিলভার বা নিকেল সিলভার—বাসনপত্র এবং ঘর সাজানাের জিনিসপত্র।


কার্বন ও সালফার 


১. কার্বনের কোন রূপভেদটি কাচ কাটতে সক্ষম হয়? হীরক। 

২. কার্বনের কোন্ রূপভেদটি কাগজে দাগ কাটতে পারে? গ্রাফাইট। 

৩. পৃথিবীর কঠিনতম পদার্থটির নাম কী? হীরক। 

৪. রান্নাঘরে যে ঝুল জমে তা কার্বনের কোন্ রূপভেদ?  ভুসাকালি। 

৫. রঙিন দ্রবণকে বর্ণহীন করে কার্বনের কোন্ রূপভেদ?  সক্রিয় অঙ্গার। 

৬. কার্বনের কোন্ রূপভেদের নাম কালাে সিসা? —গ্রাফাইটের। 

৭. ছাপার কালিতে কার্বনের কোন রূপভেদ উপস্থিত থাকে? ভুসাকালি। 

৮. পেনসিলের সিস প্রস্তুতিতে ব্যবহূত কার্বনের রূপভেদের নাম কী?   গ্রাফাইট।



কয়েকটি রাসায়নিক দ্রব্যের প্রকৃতি ও ব্যবহার 


১. খাওয়ার সােডা কী? —সসাডিয়াম বাই কার্বনেট (NaHCO3)। 

২. সাবান শিল্পে ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থটির নাম কী ?  কস্টিক সােড়া। 

৩. জলের জীবাণুনাশক হিসাবে ব্যবহূত পদার্থটির নাম কী?  ব্লিচিং পাউডার। 

৪. সিমেন্ট প্রস্তুতিতে ব্যবহূত যৌগটির নাম কী?—পােড়াচুন বা ক্যালসিয়াম অক্সাইড। 

৫. বার্নিশের কাজে ব্যবহৃত হয় এরূপ একটি পদার্থের নাম কী? মেথিলেটেড স্পিরিট। 

৬. পেট্রোল ও রান্নার গ্যাসের উৎস কী? পেট্রোলিয়াম।

৭. রােগীর দেহে জলের পরিমাণ কমে গেলে যে পদার্থের জলীয় দ্রবণ ইঞ্জেকশান হিসাবে ব্যবহৃত হয় তার নাম কী?  0.09% NaCl দ্রবণ। 

৮, কীটনাশক হিসাবে ব্যবহূত হয় এইরূপ অজৈব যৌগের নাম কী? -কুঁতে বা কপার সালফেট।


জৈব রসায়ন 


১. ফল পাকানাের জন্য ব্যবহূত গ্যাসটির নাম কী?  ইথিলিন। 

২. ঝালাইয়ের জন্য ব্যবহূত গ্যাসটির নাম কী? —অ্যাসিটিলিন। 

৩. চেতনানাশক জৈব যৌগের নাম কী?  ক্লোরােফর্ম। 

৪. সাবান কী ধরনের জৈব যৌগ? লবণ জাতীয়। 

৫. আঙুরের রসে যে জৈব যৌগ থাকে তার নাম কী?  গ্লুকোজ। 

৬. ডিনামাইট প্রস্তুত করতে ব্যবহূত জৈব যৌগটির নাম কী? —গ্লিসারল। 

৭. D.D.T. সম্পূর্ণ নাম কী ? —ডাই-ক্লোরাে ডাই-ফিনাইল ট্রাইক্লোরাে ইথেন।

৮. কালাজ্বরের ঔষধ তৈরিতে ব্যবহূত হয় এরূপ জৈব যৌগ-    ইউরিয়া।

৯. বিষাক্ত মাস্টার্ড গ্যাস উৎপাদনে ব্যবহূত জৈব যৌগটির নাম কী? ইথালিন।

Tags

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.