সুলতানি সাম্রাজ্য থেকে আবগারি মেইন এর প্রশ্নোত্তর

সুলতানি সাম্রাজ্য থেকে আবগারি মেইন এর প্রশ্নোত্তর

সুলতানি সাম্রাজ্য থেকে আবগারি মেইন এর প্রশ্নোত্তর
সুলতানি সাম্রাজ্য থেকে আবগারি মেইন এর প্রশ্নোত্তর 


সুলতানি আমল 

ইলতুতমিস (১২১০-১২৩৬ খ্রিস্টাব্দ)


১. ইলতুতমিস তুর্কিদের ইলবারি বংশােদ্ভূত ছিলেন। ইলতুতমিস একটি তুর্কি শব্দ যার অর্থ। ‘রাষ্ট্রের পরিত্রাতা। আলমগির বা জাহাঙ্গীর শব্দের অর্থও একই।


২. দিল্লি সুলতানি বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা হলেন ইলতুতমিস। তিনি লাহাের থেকে দিল্লিতে রাজধানী স্থানান্তর করেছিলেন। 


৩. মােঙ্গল সেনাপতি চেঙ্গিজ খান ইলতুতমিসের শৈশবকালে তার রাষ্ট্র আক্রমণ করার হুমকি দিয়েছিলেন। কিন্তু ইলতুতমিস তা থেকে রক্ষা পান। তিনি খােয়ারিম শাহকে তার রাজ্যে আশ্রয় দেননি চেঙ্গিজ যার পশ্চাদধাবন করেছিলেন। 


৪. তিনি বিখ্যাত কুতুব মিনারের নির্মাণকার্য সমাপ্ত করেন (১২৩১-৩২ খ্রিস্টাব্দ)। বিখ্যাত সুফি সন্ত খাওয়াজা কুতুব-উদ-দিন বখতিয়ার কাকি-র স্মরণে এই সৌধ নির্মিত হয়েছিল।


৫.তিনি টঙ্কা’ নামে মুদ্রা প্রবর্তন করেন। পরবর্তীকালে তিনি ইকতা’ (সামরিক ও অসামরিক
প্রশাসন ব্যবস্থা) গঠন করেন। 

৬ মুদ্রার উপরে ইলতুতমিস নিজেকে খলিফার লেফটেন্যান্ট বলে বর্ণনা করেন। 

৭. ইলতুতমিস চল্লিশ চক্কর বা চাহলগনি নামে একটি ক্রীতদাসদের গােষ্ঠী গঠন করেছিলেন।



আলাউদ্দিন খলজি (১২৯৬-১৩১৬ খ্রিস্টাব্দ) 


১. আলাউদ্দিন খলজি তার কাকা জালালউদ্দিনকে হত্যা করে সিংহাসনে আরােহণ করেন। 

২.তিনি দিল্লির প্রথম তুর্কি সুলতান যিনি রাজনীতি থেকে ধর্মকে পৃথক করেছিলেন। 

৩. আলাউদ্দিনের সাম্রাজ্যবাদ: আলাউদ্দিন খলজি গুজরাট (১২৯৮ খ্রি.), রণথম্ভোর (১৩০১ খ্রি.), মেওয়ার (১৩০৩ খ্রি.), জালাের (১৩১১ খ্রি.) দখল করেন। দাক্ষিণাত্যে আলাউদ্দিনের সৈন্যবাহিনী মালিক কাফুরের নেতৃত্বে দেবগিরির যাদবদের, ওয়ারাঙ্গলের কাকাটিয়াদের, দ্বারসমুদ্রের হােসলাদের এবং মাদুরাইয়ের পাণ্ড্যদের পরাজিত করেন। 

৪. শাসন সংস্কারের কতকগুলি বিষয়ের উপর বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিলেন। বিষয়গুলি হল—
(১) গুপ্তচর ব্যবস্থার প্রবর্তন (২) মদ্যপান নিষিদ্ধ করা হয় (৩) অভিজাত আমলাদের মধ্যে কোনাে সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রকাশ্যে মেলামেশা নিষিদ্ধ করা হয় এবং (৪) দুই ভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিবাহ নিষিদ্ধ করেছিল। 

৫. আলাউদ্দিন নির্দেশ দিয়েছিলেন সমস্ত জমির পরিমাপ করে রাজ্যের অংশ নির্ধারণ করার জন্য। এই কাজে নিযুক্ত বিশেষ আধিকারিকদের মুস্তাখর্জ’ বলা হত। এরা রাজস্ব আদায় করতেন। 

৬. কৃষকদের উৎপন্ন ফসলের অর্ধেক দিতে হত জমির খাজনা হিসেবে।

৭. আলাউদ্দিন জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য তিনটি বাজার নির্মাণ করেছিলেন। 

৮. সমস্ত জিনিসপত্র খােলা বাজারে এনেছিলেন যাকে ‘সরাই-আদি’ বলা হত। 

৯. তিনি প্রচুর দুর্গ নির্মাণ করেছিলেন যাদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুর্গ ছিল আলাই দুর্গ। তিনি কুতুবমিনারের প্রবেশপথ ‘আলাই দরওয়াজা’ নির্মাণ করেছিলেন।



মহম্মদ বিন তুঘলক (১৩২৫-৫১ খ্রিস্টাব্দ)


১. ১৩২৫ খ্রিস্টাব্দে গিয়াসুদ্দিন তুঘলকের মৃত্যুর পর মহম্মদ বিন তুঘলক সিংহাসনে বসেন। 

২. মহম্মদ বিন তুঘলককে খামখেয়ালি রাজা’ বলা হত। 

৩. তার রাজত্বকালে দিল্লি সুলতানির দখলে ১৩টি প্রদেশ ছিল। 

৪. তিনি দেওয়ান-ই-আমির-কোহি’ নামে একটি পৃথক দপ্তর গঠন করেন। 

৫. তিনি তার রাজধানী দিল্লি থেকে দৌলতাবাদে স্থানান্তরিত করেন।



ফিরােজ শাহ তুঘলক (১৩৫১-৮৮ খ্রিস্টাব্দ)


১. ১৩৫১ খ্রিস্টাব্দে মহম্মদ-বিন তুঘলকের পরে ফিরােজ শাহ তুঘলক সিংহাসনে বসেন। 

২. তাঁর নীতি ছিল অভিজাত ব্যক্তিদের সন্তুষ্ট রাখা। 

৩. তিনি বাংলা দখল করার জন্য দুটি ব্যর্থ অভিযান করেছিলেন। 

৪. তিনি ব্রাক্ষ্মণদের উপর থেকে জিজিয়া কর রদ করেছিলেন।

৫. তিনি জ্বালামুখী এবং পুরীর মন্দির ধ্বংস করেছিলেন। জ্বালামুখী মন্দির থেকে ১৩০০টি পাণ্ডুলিপি  উধার করে সেগুলিকে সংস্কৃত থেকে পারসি ভাষায় অনুবাদ করিয়েছিলেন। 

৬. তিনি প্রচুর ক্রীতদাসকে কারখানায় নিযুক্ত করেছিলেন। “দিওয়ান-ই-বান্দাগন' নামে ক্রীতদাসদের একটি দপ্তর করেছিলেন। 

৭. তিনি হিসার, ফিরােজা, ফিরােজাবাদ এবং জৌনপুর নামে শহরগুলির পত্তন করেন। 

৮. তিনি ‘দিওয়ান-ই-খয়রাত' এবং ‘দার-উল-সাফা’ নামে দাতব্য হাসপাতাল নির্মাণ করিয়েছিলেন। 

৯. খরাজ, জাক, খামস প্রভৃতি কর তার সময়ে আদায় করা হত। 

১০. আরবরা কত খ্রিস্টাব্দে সিধু জয় করেন? —৭১২ খ্রিস্টাব্দে। 

১১. তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধ কত খ্রিস্টাব্দে হয়? -১১৯২ খ্রিস্টাব্দে। 

১২. দিল্লীর সুলতানি শাসনের প্রতিষ্ঠাতা কে? -কুতুবউদ্দিন আইবক। 

১৩. কোন সালে দিল্লির সুলতানি আমল আরম্ভ হয়েছিল? —১২০৬ খ্রিস্টাব্দে। 

১৪. দাসবংশ কে প্রতিষ্ঠা করেন? কুতুবউদ্দিন আইবক। 

১৫. ‘লাখবক্স’ উপাধিটি কে গ্রহণ করেছিলেন? -কুতুবউদ্দিন আইবক। 

১৬. সুলতান মামুদের ভারত আক্রমণকালে কোন্ পর্যটক ভারতে আসেন? —আলবেরুণী। 

১৭, তারিখ-ই-সিন্দ’ গ্রন্থটি কার লেখা? -মীর মহম্মদ মাসুম। 

১৮. প্রথম তরাইনের যুদ্ধে কে পরাজিত হন? —মহম্মদ ঘাের। 

১৯. তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধে কে পরাজিত হন? —পৃথ্বিরাজ চৌহান। 

২০. কুতুবউদ্দিন আইবকের পর দিল্লির সিংহাসনে কে বসেন? আরাম শাহ।

২১. দিল্লির প্রথম মহিলা শাসক কে ছিলেন? —রাজিয়া সুলতানা। 

২২. ইলতুৎমিসের পর কে দিল্লির সিংহাসনে বসেন? —রাজিয়া সুলতানা। (রুকনউদ্দিন) 

২৩. রাজিয়া সুলতানা কত বছর রাজত্ব করেছিলেন? —চার বছর। 

২৪. খলজি বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ? জালালউদ্দিন ফিরােজ খলজি। 

২৫. মালিক কাফুর কে? —আলাউদ্দিন খলজির সেনাপতি। 

২৬. দিল্লির কোন্ সুলতান প্রথম দাক্ষিণাত্য জয় করেন? —আলাউদ্দিন খলজি। 

২৭. ‘কিতাব-উল-রাহেলা’ গ্রন্থটি কার লেখা? ইবনবতুতা। 

২৮. ‘হিন্দুস্থানের তােতাপাখি’ কাকে বলা হয়? —আমির খসরুকে।

২৯. তার বিখ্যাত গ্রন্থের নাম কী? –‘খাজাইন-উল-ফুতুহা’। 

৩০, মহম্মদ বিন তুঘলকের রাজত্বে কোন্ পর্যটক ভারতে আসেন? —ইবনবতুতা। 

৩১. কোন্ সুলতানকে ‘খামখেয়ালি রাজা’ বলা হয় ? —মহম্মদ বিন তুঘলককে। 

৩২. ‘রাজার কোনাে আত্মীয় নেই'- কথাটি দিল্লির কোন সুলতান বলেছিলেন? —আলাউদ্দিন খলজি। 

৩৩. তুঘলক বংশের প্রতিষ্ঠাতার নাম কী? —সুলতান গিয়াসুদ্দিন। 

৩৪. কোন সুলতানের সময় তৈমুর লঙ ভারতবর্ষ আক্রমণ করেন? - নাসিরউদ্দিন মঞ্চ শাহের। 

৩৫, দিল্লির সুলতানি শাসনের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা কে? —ইলতুৎমিস। 

৩৬. তৈমুর লঙ কোন বছর ভারত আক্রমণ করেন? -১৩৯৮ খ্রিস্টাব্দে। 

৩৭. সৈয়দ বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে? —খিজির খাঁ। 

৩৮. লােদী বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে? বহলুল লােদী।

৩৯. কোন যুদ্ধের পর দিল্লির সুলতানি শাসনের অবসান ঘটে? —প্রথম পানিপথের যুদ্ধের পর 
  (১৫২৬ খ্রিস্টাব্দে)। 

৪০. লােদী বংশের শেষ সুলতান কে? —ইব্রাহিম লােদী। 

৪১. তুর্কিরা যখন বাংলা আক্রমণ করে তখন বাংলার শাসক কে ছিলেন? —লক্ষণ সেন। 

৪২. কোন তুর্কি নেতা প্রথম বাংলা আক্রমণ করেছিলেন? বখতিয়ার খলজি। 

৪৩. চিনা পর্যটক মা-হুয়ান বাংলার কোন্ সুলতানের সময় আসেন? —গিয়াসুদ্দিন আজম শাহের সময়।

৪৪. আলবেরুণী কখন ভারতে এসেছিলেন? সুলতান মামুদের ভারত আক্রমণকালে, ১০১৭ খ্রিস্টাব্দে। 

৪৬. দিল্লির কোন্ সুলতানের সময় চেঙ্গিজ খাঁ ভারত আক্রমণ করেন? ইলতুৎমিসের। 

৪৭. বামনী রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ? —আলাউদ্দিন বাহন শাহ বা হাসান গঙ্গু । 

৪৮. বিজয়নগর রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে? হরিহর ও বুক্ক ।  

৪৯. বাহমনি রাজ্যের রাজধানী কোথায় অবস্থিত ? -গুলবর্গাতে। 

৫০. ‘আমুক্ত মাল্যদা’ গ্রন্থটি কার লেখা? —কৃষ্ণদেব রায়। 

৫১. ‘অন্ধ' কবিতার পিতামহ কাকে বলা হয় ? –পােদ্দনকে। 

৫২. তামিল সাহিত্যের পিতামহ কাকে বলা হয় ? -কুম্বনকে।

৫৩. তালিকোটার যুদ্ধ কোন্ বছর শুরু হয় ? —১৫৬৫ খ্রিস্টাব্দে।  

৫৪. সুলতানি যুগের আকবর’ কাকে বলা হয়? —ফিরােজ তুঘলককে। 

৫৫. বাংলার আকবর’ কাকে বলা হয় ? —আলাউদ্দিন হােসেন শাহকে।

৫৬. কাশ্মীরের আকবর’ কাকে বলা হয় ? –“জৈন-উল-আবেদিন'-কে। 

৫৭, বাংলার ইলিয়াস শাহিবংশের প্রতিষ্ঠাতা কে? —সামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ। 

৫৮. বাংলায় হােসেন শাহি বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে? —আলাউদ্দিন হােসেন শাহ। 

৫৯. আদিনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত? —মালদহের পাণ্ডুয়াতে। 

৬০. আদিনা মসজিদ কে নির্মাণ করেন? —সুলতান সিকান্দার শাহ। 

৬১. কদম রসুল ভবন’ কে নির্মাণ করেন? -নসরৎ শাহ। 

৬২. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কার রচনা? —কবি চণ্ডীদাস। 

৬৩. কবিকঙ্কন’ কাকে বলা হয় ? মুকুন্দ চক্রবর্তী। 

৬৪. শ্ৰীকৃবিজয়’ কাব্যটি কার লেখা? মালাধর বসুর।

৬৫. ‘শফরনামা’ কার লেখা? —ইব্রাহিম কায়ুম ফারুকি। 

৬৬.কোন সুলতানের প্রেরণায় কে ‘মনসামঙ্গল কাব্য রচনা করেন? —জালালউদ্দিন ফতেশাহের। 

৬৭.শ্রীচৈতন্য বাংলার কোন সুলতানের সমসাময়িক ছিলেন? —হােসেন শাহের।

৬৮. ‘রামচরিত মানস’-এর রচয়িতা কে ছিলেন? -কবি তুলসী দাস।

৬৯. ‘অষ্ট দিগগজ’ কার সভায় অবস্থিত ছিল? —রাজা কৃষ্ণদেব রায়। 

৭০. ইবনবতুতা কোন সুলতানের সময় আসেন? —মহম্মদ বিন তুঘলকের। 

৭১. বিজয়নগরে আগত দুজন পাের্তুগিজ পর্যটকের নাম কী? —পায়েজ ও নুনিজ। 

৭২. নব বৈল্পব ধর্মের প্রবর্তক কে? —চৈতন্যদেব। 

৭৩. অদ্বৈতবাদের প্রবর্তক কে? —জগৎগুরু শংকরাচার্য।

৭৪. দোঁহা-তে কার উপদেশাবলি সংকলিত হয়েছে? -কবিরের। 

৭৫, শিখদের প্রথম গুরুর নাম কী?  গুরু নানক। 

৭৬. গ্রন্থসাহেব’ কী? —শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ। 

৭৭. ‘চৈতন্য চরিতামৃত' কার রচনা? —কৃষ্ণদাস কবিরাজ। 

৭৮. দুজন সুফিবাদীর নাম কী? —নিজামউদ্দিন আউলিয়া ও খাজা মুইনুদ্দিন চিসতি। 

৭৯. দিল্লির কুতব মিনারের নির্মাণকার্য শেষ করেন কে? —ইলতুৎমিস। 

৮০, সুফি’ শব্দের অর্থ কী? —যাঁরা দারিদ্র্যের প্রতীক রূপে পশমের পােশাক পরিধান করেন। 

৮১. ‘শিখ’ শব্দের অর্থ কী? —শিষ্য। 

৮২. ভক্তিবাদের মূল কথা কী? —আত্মার সঙ্গে পরম আত্মার মিলন। 

৮৩. ‘দিল্লির আলাে’ (চিরাগ-ই-দিল্লি’) বলা হয় কাকে? -নাসিরুদ্দিন চিরাগকে। 

৮৪. সুরাবদী পন্থার প্রবর্তক কে? —শেখ শিহাবুদ্দিন সুরাবদী। 

৮৫. মীরাবাঈ কে? —রাজপুতানার রাণা কুম্ভের পত্নী ও গিরিধারীলাল কৃষ্মের উপাসিকা।

৮৬. কে ‘সুলতান-ই-আজম’ উপাধি পান?  ইলতুৎমিস। 

৮৭. ‘বাশিকান’ ও ‘গাজী’ কার উপাধি ছিল? —সুলতান মামুদ। 

৮৮. মামুদের আক্রমণের প্রথম প্রতিরােধ করেন কে? —শাহি বংশীয় হিন্দু রাজা জয়পাল ও তার ছেলে আনন্দপাল।

৮৯. শাহনামা' কার রচনা? —ফিরদৌসীর। 

৯০. দাস বংশের শেষ সুলতান কে ছিলেন? কাইকোবাদের শিশুপুত্র কাইমুসা 

৯১. ‘তবাক-ই-নাসিরি’ কার লেখা? —মিনহাজ-উস-সিরাজ। 

৯২. তারিখ-ই-ফিরােজশাহী’ গ্রন্থটি কার লেখা? —জিয়াউদ্দিন বারণীর। 

৯৩. কৃষ্ণুদেব রায়ের সভাকবির নাম কী ? –পােদ্দন। 

৯৪. আলাই-দরওয়াজা’ কে নির্মাণ করেন ? —আলাউদ্দিন খলজি।

৯৫. দিল্লির কোন্ সুলতান ‘কর্ম বিনিয়ােগ কেন্দ্র তৈরি করেন? সুলতান ফিরােজ তুঘলক। 

৯৬. বড়াে সােনা ও ছােটো সােনা মসজিদ কে তৈরি করেন? -নসরৎ শাহ। 

৯৭. কাদের রাজত্বকালে বাংলায় অন্ধকার যুগ’ আসে? হাবসীদের ।

৯৮. রাজা গণেশ কে ছিলেন? -ভাতুরিয়া ও দিনাজপুরের হিন্দু জমিদার। 

৯৯. বিজয়নগরের রাজারা গােয়র কোন পোর্তুগিজ শাসককে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন? —গােয়ার পাের্তুগীজ শাসক আলবুকার্ককে।


Tags

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.